ভারতের সব রাজ্যে শুরু হচ্ছে এ টিকাদান কর্মসূচির। এ লক্ষ্যে শনিবার দেশটির ৩ হাজার ৬ টি কেন্দ্রে একযোগে এই কর্মসূচি শুরু হয়।
২৪ ঘণ্টা তথ্য সেবা দিতে খোলা হয়েছে কল সেন্টার। ১০৭৫ নম্বরে কল করলেই করোনার টিকার বিষয়ে তথ্য জানতে পারবেন যে কেউ।
ভারতীয় দুই প্রতিষ্ঠানের তৈরি ও উৎপাদিত করোনার টিকা কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন দিয়ে শুরু হয়েছে এ টিকাদান কর্মসূচির। কোভ্যাক্সিন তৈরি ভারত বায়োটেকের, আর কোভিশিল্ডের উৎপাদক সেরাম ইন্সটিটিউট।
কদিন আগে ভারত সরকারের পক্ষ থেকে জরুরি ব্যবহারের জন্য দুটি টিকার অনুমোদন দেওয়া হয়।
ভারতের এ দুটি টিকা হচ্ছে দুই ডোজের। সর্বোচ্চ সুরক্ষা পেতে দুই ডোজ টিকা দিতে হবে। এ দুটি টিকা স্বাভাবিক ফ্রিজের তাপমাত্রায় (দুই থেকে আট ডিগ্রি সেলসিয়াস) সংরক্ষণ করা যায়।
সেরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান নির্বাহী আদর পুনাওয়ালা এর আগে বলেছিলেন, এখন পর্যন্ত যে ৫ কোটি ডোজ কোভিশিল্ড টিকা উৎপাদন করা হয়েছে, তার অধিকাংশই ভারতের জন্য। ভারত বায়োটেকের চেয়ারম্যান কৃষ্ণা এলা বলেন, কোভ্যাক্সিনের ২ কোটি ডোজ প্রস্তুত করা হয়েছে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।